বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১৬

কেয়া রায়

সুখের ঘরের চাবিকাঠি
কেয়া রায়


সুখটাকে কুক্ষীগত করতে বড় ইচ্ছা হয় |
তারপর সেই সঞ্চয় থেকে কতিপয় প্রিয়জনকে,
দিই যদি অল্প অল্প করে, তাদের প্রয়োজন মতো,
তবে কেমন হয়?

#
ঠিক যেমন আমার ন'ঠাকুমার কুলের আচারের ভাঁড়ার |
কিছুতেই আচারের বোয়েম হাতছাড়া করত না বুড়ি |
বেস্পতিবার নিরামিষ মধ্যাহ্নভোজের সময়,
আমাদের জোরাজুরিতে উঠে যেত চিলেকোঠা ঘরে, ধীর পায়ে||
কুলিনকায়েতের বালবিধবা, কালোকেলে, ষাট, আচার বিচার শতেক হাজার|
নেমে এসে রূপোর চামচ করে পাতে পাতে দিত মহার্ঘ সে আচার|
এক চামচ মাত্র, তার বেশী নয় | কী তার স্বাদ-গন্ধের বাহার!
তন্ন তন্ন করে খুঁজেও কোনওদিন পাইনি তাঁর আচারের ভাণ্ডার |
#
তেমনই, সুখটাকে কুক্ষীগত করতে বড় ইচ্ছা হয়।
তারপর সেই সঞ্চয় থেকে কতিপয় প্রিয়জনকে,
দিই যদি অল্প অল্প করে, তাদের প্রয়োজন মতো,
তবে কেমন হয়?
এবং একুশ

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন